প্রপাগান্ডা কিছু কুচক্রীমহল বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামিলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য রিজিয়া রেজা চৌধুরীকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে শুরু করেছে নতুন ষড়যন্ত্র। উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে একটি মহল এই ষড়যন্ত্র ছড়ানোর চেষ্টা করছে বলে তিনি তার ফেইসবুক স্ট্যাটাসে জানান।
এটা করে একটি পরিচ্ছন্ন, সুস্পষ্ট, সমাজ সেবিকাকে হয়রানি করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। সাতকানিয়ার কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তি নিজের ব্যক্তিগত পায়দা হাচিলের জন্য রাজনৈতিক ইস্যুকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা না করে বিশেষ বিশেষ নেতা-নেত্রীকে টার্গেট করে ব্যক্তিগত আক্রমণ ও চরিত্র হননের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি এটা অতিরিক্ত মাত্রায় বেড়ে যাওয়ার কারণ, সাতকানিয়ার আওয়ামী রাজনীতি এখন আবুরেজা নদভী ও রিজিয়া রেজা চৌধুরীর আদর্শবাদিতায় আকর্ষণীয় স্থানে, তাই ভোগবাদীরা হয়ে উঠেছে নাকি ভাদ্র মাসের পাগলা কুকুর।
এই অবস্থায় একটা কুচক্রিমহল সাধারন জনগনের মাঝে অপপ্রচার চালানোর ব্যর্থ চেষ্টা করে যাচ্ছে। আবুরেজা নদভী ও রিজিয়া রেজা চৌধুরী সেগুলোতে কান না দিয়ে নেতা কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করে সব ধরণের ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার আহবান করেছেন। সাতকানিয়া লোহাগাড়ার জনবান্ধব এমপি নদভি ও বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামিলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য রিজিয়া রেজা চৌধুরীর প্রত্যক্ষ রাজনীতির বয়স এখন দীর্ঘ সময়ের। তাই রিজিয়া রেজা বলেন, তিনি নামধারী ভন্ড নেতা, পাতিনেতা, ভন্ড সাংবাদিকদের যেমন চেনেন আবার যারা বস্তুনিষ্ঠ ও সত্যানুসন্ধানী সাংবাদিকতা করেন তারাও তার কাছে অজানা নয়। ভার্সুয়াল লাইফে যারা লেখালেখি করেন তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন চালের মধ্যে যেমন খারাপ চাল আছে, মানুষের মধ্যেও ভালোমন্দ রয়েছে। রাজনীতিবিদদের মধ্যেও ভালো খারাপ আছে, একইভাবে সব শ্রেণী পেশার মানুষের মধ্যেও ভালোমন্দ রয়েছে।
রিজিয়া রেজা চৌধুরী বলেন, দেশের কতিপয় কিছু নেতা থেকে তৃনমূলের কিছু কর্মী অবৈধ সুযোগ সুবিধা নিচ্ছে এবং আরও অবৈধ সুবিধা নেয়ার জন্য তারা প্রতিনিয়ত এমপি নদভি ও নদভি পত্নীর সাফল্যে ঈর্ষান্বীত হয়ে তাদের সম্পর্কে প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার ও অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। রিজিয়া রেজা চৌধুরী তাদেরকে মিথ্যা ও অপপ্রচার থেকে বিরত থাকার আহবান জানান। তিনি বলেন, জনগণ এইসব মিথ্যাচার ও অপ্রচারকারী নামধারীদের আত্মসম্মানবোধহীন এবং নিম্নশ্রেনীর মানুষ বলে মনে করেন। তিনি অপপ্রচারকারীদের উদ্দেশ্যে আরো বলেন নিজেদের এতো নীচে নামাবেন না।
মিসেস রিজিয়া রেজার এই বার্তায় প্রকৃত দেশপ্রেমিকরা খুশি হলেও রাগ করবে নামধারী ধান্দাবাজ-চাঁদাবাজরা এই বলে তিনি মন্তব্য করেন। তিনি বলেন এই নির্বোধেরা নিজেদের অধিক পন্ডিত মনে করে। নিজের অবস্থা অবস্থান ভুলে গিয়ে একজন জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা সম্পর্কে যখন পাগল-ছাগলের মতো মন্তব্য করে তখন বোধসম্পন্ন মানুষ লজ্জা পায়। সেইসব অর্বাচীনদের সঙ্গে নীতির আলোচনা করে লাভ নেই, কারণ এদের কাছে নীতি হচ্ছে নগদ প্রাপ্তির বিষয়। নগদ প্রাপ্তির জন্য এরা এমপি নদভিকে পিতা ডাকে, আবার প্রয়োজনে গরু ছাগলকে ও পিতা ডাকতে এদের দ্বিধা নেই। এখন তারা নাকি এমপি নদভির বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হলেও হয়তো দেখা যাবে পরিস্থিতি অনুযায়ী এরাই আবার আবুরেজা নদভিকে পিতা সম্বোধন করবে। পরিশেষে তাদের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার বন্ধকরে, নোংরা রাজনীতি বাদ দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়া দলকে আরো শক্তিশালি করতে সবাইকে একসাথে কাজ করার আহবান করেন।
লিখেছেনঃ ইমরান খান।
এটা করে একটি পরিচ্ছন্ন, সুস্পষ্ট, সমাজ সেবিকাকে হয়রানি করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। সাতকানিয়ার কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তি নিজের ব্যক্তিগত পায়দা হাচিলের জন্য রাজনৈতিক ইস্যুকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা না করে বিশেষ বিশেষ নেতা-নেত্রীকে টার্গেট করে ব্যক্তিগত আক্রমণ ও চরিত্র হননের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি এটা অতিরিক্ত মাত্রায় বেড়ে যাওয়ার কারণ, সাতকানিয়ার আওয়ামী রাজনীতি এখন আবুরেজা নদভী ও রিজিয়া রেজা চৌধুরীর আদর্শবাদিতায় আকর্ষণীয় স্থানে, তাই ভোগবাদীরা হয়ে উঠেছে নাকি ভাদ্র মাসের পাগলা কুকুর।
এই অবস্থায় একটা কুচক্রিমহল সাধারন জনগনের মাঝে অপপ্রচার চালানোর ব্যর্থ চেষ্টা করে যাচ্ছে। আবুরেজা নদভী ও রিজিয়া রেজা চৌধুরী সেগুলোতে কান না দিয়ে নেতা কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করে সব ধরণের ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার আহবান করেছেন। সাতকানিয়া লোহাগাড়ার জনবান্ধব এমপি নদভি ও বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামিলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য রিজিয়া রেজা চৌধুরীর প্রত্যক্ষ রাজনীতির বয়স এখন দীর্ঘ সময়ের। তাই রিজিয়া রেজা বলেন, তিনি নামধারী ভন্ড নেতা, পাতিনেতা, ভন্ড সাংবাদিকদের যেমন চেনেন আবার যারা বস্তুনিষ্ঠ ও সত্যানুসন্ধানী সাংবাদিকতা করেন তারাও তার কাছে অজানা নয়। ভার্সুয়াল লাইফে যারা লেখালেখি করেন তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন চালের মধ্যে যেমন খারাপ চাল আছে, মানুষের মধ্যেও ভালোমন্দ রয়েছে। রাজনীতিবিদদের মধ্যেও ভালো খারাপ আছে, একইভাবে সব শ্রেণী পেশার মানুষের মধ্যেও ভালোমন্দ রয়েছে।
রিজিয়া রেজা চৌধুরী বলেন, দেশের কতিপয় কিছু নেতা থেকে তৃনমূলের কিছু কর্মী অবৈধ সুযোগ সুবিধা নিচ্ছে এবং আরও অবৈধ সুবিধা নেয়ার জন্য তারা প্রতিনিয়ত এমপি নদভি ও নদভি পত্নীর সাফল্যে ঈর্ষান্বীত হয়ে তাদের সম্পর্কে প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার ও অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। রিজিয়া রেজা চৌধুরী তাদেরকে মিথ্যা ও অপপ্রচার থেকে বিরত থাকার আহবান জানান। তিনি বলেন, জনগণ এইসব মিথ্যাচার ও অপ্রচারকারী নামধারীদের আত্মসম্মানবোধহীন এবং নিম্নশ্রেনীর মানুষ বলে মনে করেন। তিনি অপপ্রচারকারীদের উদ্দেশ্যে আরো বলেন নিজেদের এতো নীচে নামাবেন না।
মিসেস রিজিয়া রেজার এই বার্তায় প্রকৃত দেশপ্রেমিকরা খুশি হলেও রাগ করবে নামধারী ধান্দাবাজ-চাঁদাবাজরা এই বলে তিনি মন্তব্য করেন। তিনি বলেন এই নির্বোধেরা নিজেদের অধিক পন্ডিত মনে করে। নিজের অবস্থা অবস্থান ভুলে গিয়ে একজন জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা সম্পর্কে যখন পাগল-ছাগলের মতো মন্তব্য করে তখন বোধসম্পন্ন মানুষ লজ্জা পায়। সেইসব অর্বাচীনদের সঙ্গে নীতির আলোচনা করে লাভ নেই, কারণ এদের কাছে নীতি হচ্ছে নগদ প্রাপ্তির বিষয়। নগদ প্রাপ্তির জন্য এরা এমপি নদভিকে পিতা ডাকে, আবার প্রয়োজনে গরু ছাগলকে ও পিতা ডাকতে এদের দ্বিধা নেই। এখন তারা নাকি এমপি নদভির বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হলেও হয়তো দেখা যাবে পরিস্থিতি অনুযায়ী এরাই আবার আবুরেজা নদভিকে পিতা সম্বোধন করবে। পরিশেষে তাদের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার বন্ধকরে, নোংরা রাজনীতি বাদ দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়া দলকে আরো শক্তিশালি করতে সবাইকে একসাথে কাজ করার আহবান করেন।
লিখেছেনঃ ইমরান খান।

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন