সু-সময় কখনো বলে আসেনা, যা কল্পনাতীত পন্হায় উদয় হয়। এজন্য বলা হয় কর্মের ফল কখনো বৃথা যায়না। সাতকানিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের হতাশার ছাত্র রাজনীতিতে প্রেরণার বাতিঘর হয়ে এলেন ছাত্রনেতা আবদুল মন্নান।
জন্মঃ ১৯৯২ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর।
পিতা: হাজী আবুল কাসেম।
গ্রামঃ পশ্চিম ডলু, আমিলাইষ, সাতকানিয়া।
৫ ভাই দুই বোনের মধ্যে তিনি সবার ছোট।
গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের উদীয়মান এই ছাত্রনেতার সাথে ফোনআলাপে তিনি বলেন তাকে রাজনীতিতে প্রথম যারা সাপোটিং হিসেবে অগ্রনী ভূমিকা রেখেছে সেটি হল তার পরিবার। তিনি আরো বলেন প্রতিটি ছাত্রের স্বপ্ন থাকে বড় হয়ে ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার,জজ ব্যারিস্টার হবে কিংবা কোন ভালো চাকুরী করে পরিবারের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নিজেকে সমাজের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে প্রতিষ্ঠিত করবে।কিন্তু একজন ছাত্র যখন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি রাজনীতির ছাত্র হয়ে উঠে তখন তাদের এসব লক্ষ্য অনেকটা ফিকে হয়ে যায়। নিজের কাছে তারা একজন দেশপ্রমিক,সমাজ সচেতন কিংবা স্রোতের বিপরীতে সাতাঁর কেটে যাওয়া সাঁতারু।পরিবার সমাজের কাছে তারা কখনো নায়ক,কখনো অবহেলা কিংবা ঘৃণার পাত্র।পরিবারের শঙ্কা, সমাজের অবজ্ঞা আর বন্ধু-বান্ধবের অবহেলা এসব নিয়েই তারা রাজনীতি করে।আর এর পিছনে তাদের বারংবার প্রেরণা যুগিয়ে যায় ৫২’এর ভাষা আন্দোলন,৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ, ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন।ইতিহাস বলে ছাত্র জনতার অংশগ্রহণ ছাড়া এদেশে কোন আন্দোলন আজ পর্যন্ত সফল হয়নি কিংবা হবেনা।তাই আমরা যারা ছাত্র রাজনীতিকে ঘৃণা করি তাদেরএসব বিষয় থেকে শিক্ষা নেয়া উচিত। আর যদি বলেন তখনকার রাজনীতি আর বর্তমান রাজনীতির প্রেক্ষাপট এক নয়,কারণ এখনকার ছাত্র রাজনীতি অযোগ্য,সন্ত্রাসও অশিক্ষিতদের হাতে নিয়ন্ত্রিত। তখন আমি বলব শিক্ষিত আর মেধাবীরা রাজনীতিতে আসছে না বলে আজ অযোগ্যরা ছাত্র রাজনীতির নেতৃত্বে।আজো যখন যোগ্যরা রাজনীতিতে পা দেয় তখন অযোগ্যরা তাদের জায়গা দিতে বাধ্য কিংবা নত শিরে দিয়ে দেয়।যার উদাহরণ শত শত। নতুন এই উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আবদুল মন্নান বলেন আসুন সকল হতাশা ও ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলে গণতন্ত্রকে আরো বেশী সক্রিয় ও সুন্দরভাবে প্রতিষ্টার লক্ষ্যে কার্যকরী ভূমিকা পালন করি। রাজনীতি বিদ্বেষীদের বলেন রাজনীতিকে নয়,অপরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদকে ঘৃণা করুন।মনে রাখবেন,যতদিন পর্যন্ত মেধাহীন ও অযোগ্যরা ছাত্রনেতা কিংবা জননেতা হিসেবে পরিচয় দিবে ততদিন পর্যন্ত এদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়,শুধু তাই নয় অযোগ্যদের হাতে নেতৃত্ব চলে গেলে সন্ত্রাস,দুর্নীতি, দুঃশাসনের যেমন অবসান হবেনা তেমনি দেশও পিছিয়ে যেতে যেতে একদিন বসবাসের সম্পূর্ণ অযোগ্য হয়ে যাবে। এপ্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি স্বচ্ছ পরিচ্ছন্ন কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেন, নব্য সভাপতি আবদুল মন্নান বলেন রাজনীতির হাতেখড়ি হয় তার মোহাম্মদ শাকিল মাহমুদ
(সহ- সভাপতি, মহানগর ছাত্রলীগ) ও মোহাম্মদ হারেজ আহম্মেদ (যুগ্ন আহবায়ক, সাতকানিয়া উপজেলা যুবলীগ) এর হাত ধরে। অভিভাবক হিসেবে দিক নির্দেশনার জন্য বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন সাতকানিয়া লোহাগাড়ার জন নন্দিত নেতা, আকাশচুম্বি যার জনপ্রিয়তা চট্টগ্রাম ১৫ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য আবুরেজা নদভী এমপি ও বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামিলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য রিজিয়া রেজা চৌধুরীকে। তিনি বলেন আসুন নিজ ক্যারিয়ার ও পরিবারের পাশাপাশি দেশটাকেও একটু সময় দিই,একটু ভালোবাসি। অযোগ্যদের হাত থেকে কেড়ে নিই রাজনীতির চালিকাশক্তি। তবে সেদিন বেশী দূরে নয়, যোগ্য ও সুনিপুণ নেতৃত্ব দিয়ে এদেশকে বিশ্ব দরবারে মাথা উচু করে দাঁড় করাবে এদেশের মেধাবী ছাত্রসমাজ।
পরিশেষে সকলের কাছে মেধাবী,পরিশ্রমী,প্রগতিশীল ও বিপ্লবী ছাত্রনেতা আবদুল মন্নান সবার কাছে দোয়া কামনা করে বলেন তিনি যেন ছাত্রসমাজের জন্য কিছু দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যেতে পারেন এবং তার অনুপ্রেরণার মন্ত্রে উজ্জীবিত করতে পারেন হতাশায় নিমজ্জিত ছাত্রলীগের সকলবীর সৈনিকদের।
আমি আমার চোখে দেখা শুধুমাত্র একজন সফল মেধাবী ছাত্রনেতার গল্প তুলে ধরলাম যা হতে পারে লাখো মেধাবী ছাত্রজনতার রাজনীতিতে আসার অনুপ্রেরণা।
জন্মঃ ১৯৯২ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর।
পিতা: হাজী আবুল কাসেম।
গ্রামঃ পশ্চিম ডলু, আমিলাইষ, সাতকানিয়া।
৫ ভাই দুই বোনের মধ্যে তিনি সবার ছোট।
গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের উদীয়মান এই ছাত্রনেতার সাথে ফোনআলাপে তিনি বলেন তাকে রাজনীতিতে প্রথম যারা সাপোটিং হিসেবে অগ্রনী ভূমিকা রেখেছে সেটি হল তার পরিবার। তিনি আরো বলেন প্রতিটি ছাত্রের স্বপ্ন থাকে বড় হয়ে ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার,জজ ব্যারিস্টার হবে কিংবা কোন ভালো চাকুরী করে পরিবারের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নিজেকে সমাজের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে প্রতিষ্ঠিত করবে।কিন্তু একজন ছাত্র যখন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি রাজনীতির ছাত্র হয়ে উঠে তখন তাদের এসব লক্ষ্য অনেকটা ফিকে হয়ে যায়। নিজের কাছে তারা একজন দেশপ্রমিক,সমাজ সচেতন কিংবা স্রোতের বিপরীতে সাতাঁর কেটে যাওয়া সাঁতারু।পরিবার সমাজের কাছে তারা কখনো নায়ক,কখনো অবহেলা কিংবা ঘৃণার পাত্র।পরিবারের শঙ্কা, সমাজের অবজ্ঞা আর বন্ধু-বান্ধবের অবহেলা এসব নিয়েই তারা রাজনীতি করে।আর এর পিছনে তাদের বারংবার প্রেরণা যুগিয়ে যায় ৫২’এর ভাষা আন্দোলন,৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ, ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন।ইতিহাস বলে ছাত্র জনতার অংশগ্রহণ ছাড়া এদেশে কোন আন্দোলন আজ পর্যন্ত সফল হয়নি কিংবা হবেনা।তাই আমরা যারা ছাত্র রাজনীতিকে ঘৃণা করি তাদেরএসব বিষয় থেকে শিক্ষা নেয়া উচিত। আর যদি বলেন তখনকার রাজনীতি আর বর্তমান রাজনীতির প্রেক্ষাপট এক নয়,কারণ এখনকার ছাত্র রাজনীতি অযোগ্য,সন্ত্রাসও অশিক্ষিতদের হাতে নিয়ন্ত্রিত। তখন আমি বলব শিক্ষিত আর মেধাবীরা রাজনীতিতে আসছে না বলে আজ অযোগ্যরা ছাত্র রাজনীতির নেতৃত্বে।আজো যখন যোগ্যরা রাজনীতিতে পা দেয় তখন অযোগ্যরা তাদের জায়গা দিতে বাধ্য কিংবা নত শিরে দিয়ে দেয়।যার উদাহরণ শত শত। নতুন এই উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আবদুল মন্নান বলেন আসুন সকল হতাশা ও ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলে গণতন্ত্রকে আরো বেশী সক্রিয় ও সুন্দরভাবে প্রতিষ্টার লক্ষ্যে কার্যকরী ভূমিকা পালন করি। রাজনীতি বিদ্বেষীদের বলেন রাজনীতিকে নয়,অপরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদকে ঘৃণা করুন।মনে রাখবেন,যতদিন পর্যন্ত মেধাহীন ও অযোগ্যরা ছাত্রনেতা কিংবা জননেতা হিসেবে পরিচয় দিবে ততদিন পর্যন্ত এদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়,শুধু তাই নয় অযোগ্যদের হাতে নেতৃত্ব চলে গেলে সন্ত্রাস,দুর্নীতি, দুঃশাসনের যেমন অবসান হবেনা তেমনি দেশও পিছিয়ে যেতে যেতে একদিন বসবাসের সম্পূর্ণ অযোগ্য হয়ে যাবে। এপ্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি স্বচ্ছ পরিচ্ছন্ন কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেন, নব্য সভাপতি আবদুল মন্নান বলেন রাজনীতির হাতেখড়ি হয় তার মোহাম্মদ শাকিল মাহমুদ
(সহ- সভাপতি, মহানগর ছাত্রলীগ) ও মোহাম্মদ হারেজ আহম্মেদ (যুগ্ন আহবায়ক, সাতকানিয়া উপজেলা যুবলীগ) এর হাত ধরে। অভিভাবক হিসেবে দিক নির্দেশনার জন্য বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন সাতকানিয়া লোহাগাড়ার জন নন্দিত নেতা, আকাশচুম্বি যার জনপ্রিয়তা চট্টগ্রাম ১৫ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য আবুরেজা নদভী এমপি ও বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামিলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য রিজিয়া রেজা চৌধুরীকে। তিনি বলেন আসুন নিজ ক্যারিয়ার ও পরিবারের পাশাপাশি দেশটাকেও একটু সময় দিই,একটু ভালোবাসি। অযোগ্যদের হাত থেকে কেড়ে নিই রাজনীতির চালিকাশক্তি। তবে সেদিন বেশী দূরে নয়, যোগ্য ও সুনিপুণ নেতৃত্ব দিয়ে এদেশকে বিশ্ব দরবারে মাথা উচু করে দাঁড় করাবে এদেশের মেধাবী ছাত্রসমাজ।
পরিশেষে সকলের কাছে মেধাবী,পরিশ্রমী,প্রগতিশীল ও বিপ্লবী ছাত্রনেতা আবদুল মন্নান সবার কাছে দোয়া কামনা করে বলেন তিনি যেন ছাত্রসমাজের জন্য কিছু দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যেতে পারেন এবং তার অনুপ্রেরণার মন্ত্রে উজ্জীবিত করতে পারেন হতাশায় নিমজ্জিত ছাত্রলীগের সকলবীর সৈনিকদের।
আমি আমার চোখে দেখা শুধুমাত্র একজন সফল মেধাবী ছাত্রনেতার গল্প তুলে ধরলাম যা হতে পারে লাখো মেধাবী ছাত্রজনতার রাজনীতিতে আসার অনুপ্রেরণা।

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন