সারারাত ফেসবুকে চ্যাটিং আর কোন দিন মোবাইলে মেসেজিং
ফোনে কথা বললে তো ধরা খাওয়া নিশ্চিত,
দিনে কল করে সময়ে সময়ে খবর নেওয়া,
সুযোগ পেলে ভালোভাবে ভালোসায় মিশে যাওয়া,
বাসায় ঢুকার আগে কল লিস্ট মুছে ফেলা ৷
রাত হলে শুভ রাত্রি, খুব সকালে শুভ সকাল,
বন্ধু বলে চালিয়ে নেওয়া, চুপিচাপি প্রেম করা,
কাজ ফাকি দিয়ে অন্য কাজের অছিলায় দেখা করা,
অবৈধ সুখের নেশায় মত্ত থাকা,
অবৈধতা কে জোর করে সুখ দেয়া ৷
পাশের মানুষগুলোকে অবহেলা করে, সন্তানদের মুখের হাসি কেরে নিয়ে,
অন্যকে সুখে রাখা, স্বামী স্ত্রীর বাক্যবাণে,
শুনে না বারণ নীতি কথায়,
আপন মানুষ হারিয়ে যায় অন্য জনে,
নিশিগন্ধা হয়ে নিশিদ্ধ শরীরের ইন্দ্রচাপে,
আকর্ষণ আর যৌনতা খেলা করে কামক্ষুধায় ৷
ঘরে বাজার থাকেনা, টাকা থাকেনা, আপদে - বিপদে,
অন্যের কাছে হাত পাততে হয় সময়ে অসময়ে,
বড় ছোট বুঝেনা প্রেম, শরীর ঘামে পরকীয়ায়,
শুকনা দেহে আগুন জ্বলে দেহলোভী দেহচর্যায়,
সুখের নেশায় ডুবে শীতল হয় নর নারী,
সতীত্বনাশ হয় অশুভ অশুদ্ধতায় ৷
সমাজের সুশিক্ষিত মানুষের ভীড়ে লুকানো এক নেশা পরকীয়া,
বিষাদে বিষাক্ত, পরকলায় দেহসংস্কার হয় কামনায়,
অর্ধাঙ্গিনী আর অর্ধাঙ্গ পরকীয়ার পূর্ণতায় হাবুডুবু খায়,
পবিত্রতা ভালোবাসা, শুদ্ধতা, প্রাপ্তি, সব মুছে যায় অনিশ্চয়তায় ৷
উভয়লিঙ্গ অর্ধবয়স্ক হওয়ায় সাহস অনেক থাকে,
সঙ্কট, দৈন্যদশা থেকে বিলাস বহুল জীবন করে,
ফাজলামি করে কথা শুরু,
গড়িয়ে গড়িয়ে গড়ায় শরীরের ক্ষুধায়, টাকার ক্ষুধায়,
সম্ভবত সব কিছুই ফ্রি ফ্রি পাওয়া যায় ৷
পরকীয়ার প্রেমলীলায় নারীরা তাদের জামাইয়ের দুর্নাম করে,
দুঃখের কথা বলে শান্তি চেয়ে, পয়সাওয়ালা পরুষকে ফাঁসায়,
পুরুষরা বিধবা অথবা স্বামী পরিত্যক্তা খুঁজে জেলায় জেলায়,
কর্মজীবিরা কর্মস্থলে ডুবিয়ে চুবিয়ে জল খায়ে বেড়ায়,
শেষে ধোকা টাও ফ্রি ফ্রি খায় ৷
ঘর-জ্বালানী পরকীয়া ঘরে ঘরে ঘর্ষণ করে,
অন্যের সুখে নিজেকে নিলাম করে,
সুযোগের অপেক্ষার সবাই ঘরবাড়ী ছাড়ে,
কামনায় বাসনায় ছাড়ে না শরীর
গম খেতে, ধান ক্ষেতে, বাসা বাড়ীতে,
কাকের মত বিষ খায় মরে ৷
ফোনে কথা বললে তো ধরা খাওয়া নিশ্চিত,
দিনে কল করে সময়ে সময়ে খবর নেওয়া,
সুযোগ পেলে ভালোভাবে ভালোসায় মিশে যাওয়া,
বাসায় ঢুকার আগে কল লিস্ট মুছে ফেলা ৷
রাত হলে শুভ রাত্রি, খুব সকালে শুভ সকাল,
বন্ধু বলে চালিয়ে নেওয়া, চুপিচাপি প্রেম করা,
কাজ ফাকি দিয়ে অন্য কাজের অছিলায় দেখা করা,
অবৈধ সুখের নেশায় মত্ত থাকা,
অবৈধতা কে জোর করে সুখ দেয়া ৷
পাশের মানুষগুলোকে অবহেলা করে, সন্তানদের মুখের হাসি কেরে নিয়ে,
অন্যকে সুখে রাখা, স্বামী স্ত্রীর বাক্যবাণে,
শুনে না বারণ নীতি কথায়,
আপন মানুষ হারিয়ে যায় অন্য জনে,
নিশিগন্ধা হয়ে নিশিদ্ধ শরীরের ইন্দ্রচাপে,
আকর্ষণ আর যৌনতা খেলা করে কামক্ষুধায় ৷
ঘরে বাজার থাকেনা, টাকা থাকেনা, আপদে - বিপদে,
অন্যের কাছে হাত পাততে হয় সময়ে অসময়ে,
বড় ছোট বুঝেনা প্রেম, শরীর ঘামে পরকীয়ায়,
শুকনা দেহে আগুন জ্বলে দেহলোভী দেহচর্যায়,
সুখের নেশায় ডুবে শীতল হয় নর নারী,
সতীত্বনাশ হয় অশুভ অশুদ্ধতায় ৷
সমাজের সুশিক্ষিত মানুষের ভীড়ে লুকানো এক নেশা পরকীয়া,
বিষাদে বিষাক্ত, পরকলায় দেহসংস্কার হয় কামনায়,
অর্ধাঙ্গিনী আর অর্ধাঙ্গ পরকীয়ার পূর্ণতায় হাবুডুবু খায়,
পবিত্রতা ভালোবাসা, শুদ্ধতা, প্রাপ্তি, সব মুছে যায় অনিশ্চয়তায় ৷
উভয়লিঙ্গ অর্ধবয়স্ক হওয়ায় সাহস অনেক থাকে,
সঙ্কট, দৈন্যদশা থেকে বিলাস বহুল জীবন করে,
ফাজলামি করে কথা শুরু,
গড়িয়ে গড়িয়ে গড়ায় শরীরের ক্ষুধায়, টাকার ক্ষুধায়,
সম্ভবত সব কিছুই ফ্রি ফ্রি পাওয়া যায় ৷
পরকীয়ার প্রেমলীলায় নারীরা তাদের জামাইয়ের দুর্নাম করে,
দুঃখের কথা বলে শান্তি চেয়ে, পয়সাওয়ালা পরুষকে ফাঁসায়,
পুরুষরা বিধবা অথবা স্বামী পরিত্যক্তা খুঁজে জেলায় জেলায়,
কর্মজীবিরা কর্মস্থলে ডুবিয়ে চুবিয়ে জল খায়ে বেড়ায়,
শেষে ধোকা টাও ফ্রি ফ্রি খায় ৷
ঘর-জ্বালানী পরকীয়া ঘরে ঘরে ঘর্ষণ করে,
অন্যের সুখে নিজেকে নিলাম করে,
সুযোগের অপেক্ষার সবাই ঘরবাড়ী ছাড়ে,
কামনায় বাসনায় ছাড়ে না শরীর
গম খেতে, ধান ক্ষেতে, বাসা বাড়ীতে,
কাকের মত বিষ খায় মরে ৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন